সর্বশেষ খবর:
পাথরঘাটা মুরগি বিক্রি বন্ধ জামালপুরে ট্রেনে কাটা পরে গৃহবধূর মৃত্যু বলিউড অভিনেতা বরুণ ধাওয়ানের জন্মদিন আজ স্বপ্নের সোনালী ফসলে সেঁজেছে মাঠ, হাসি কৃষকের মুখে সুন্দরগঞ্জে কালবৈশাখী ঝড়ে বোরধানের ক্ষতি আধা মণ পেঁয়াজে একটি তরমুজ নড়াইলে বিএনপির দু’গ্রুপে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচী কুখ্যাত ডাকাত শাহীন ও জুয়েল গ্রেফতার বাবার কোলে শিশু হত্যার মূল আসামি সহ গ্রেফতার ৫ রাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গ আজ আওয়ামী যন্ত্রে পরিণত হয়েছে : ডা.শাহাদাত হোসেন কোম্পানীগঞ্জ মুছাপুরে ভোগ দখলে আশ্রয় কেন্দ্র বাবা আ.লীগ নেতা, ছেলে ছাত্রদল সভাপতি প‌হেলা বৈশা‌খে ইলিশ‌কে ‘না’ ব‌লি ঈদের খুশি ছড়িয়ে দিয়ে মহসিনা মায়ার ব্যাতিক্রমী উদ্যোগ নড়াইলে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ১০ লাখ মুসল্লি নিয়ে এশিয়া মহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত দিনাজপুরে বাংলাদেশের সম্পদ মিলছে ভারতের সরকারি হাসপাতালে মনুষত্বের অবক্ষয় কবিতা: বছর শেষে বীরের কথা

করোনায় বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম

নিজস্ব প্রতিনিধি

নিজস্ব প্রতিনিধি

২৭ জানুয়ারী, ২০২২, ৩ বছর আগে, : 0

করোনায় বাড়ছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম
চলছে করোনার তৃতীয় ঢেউ। ইতিমধ্যে সরকার কিছু বিধি নিষেধ জারি করেছে। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মহল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কাঁচা বাজারসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির দাম এখন বাড়তির পথে। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেশকিছু সংখ্যক দ্রব্যাদির দাম বেড়ে গেছে।
প্রশাসনের নিকট সাধারণ ক্রেতাগণ বাজার মনিটরিং করার দাবি জানিয়েছেন। বিভিন্ন হাট-বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ভরা মৌসুমেও সবজির দাম অনেকটা বাড়তি। বর্তমান বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ হতে ৩৫ টাকা, বেগুন ৩০-৫০ টাকা, কপি ৩০-৪০ টাকা, সিম ৩০-৫০ টাকা, গাঁজর ৪০-৫০ টাকা, টমেটে ৩০ হতে ৫০ টাকা, শশা ৪০-৫০ টাকা, মরিচ ৪০-৫০ টাকা, পেঁয়াজ ৩৫-৫০ টাকা, রসুন ৫০-৬০ টাকা, আদা ১০০ হতে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
সাধারণ ক্রেতা এবং ব্যবসায়ীদের দাবি ভরা মৌসুমে প্রতিটি দ্রব্যের দাম এত হওয়ার কথা নয়। সুন্দরগঞ্জ বাজারের আসা ক্রেতা অজিত কুমার রায় জানান, বিগত দিনে দেখেছি ভরা মৌসুমে আলু, বেগুন, মরিচ, পেঁয়াজসহ বিভিন্ন দ্রব্যের দাম এত ছিল না। এর কারণ করোনার প্রভাব। এছাড়া তিনি বাজার মনিটরিং করার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল হাই জানান, মৌসুমের সময় প্রতিটি জিনিসের দাম আরও কম হওয়ার কথা। কিন্তু বেশি দামে কেনার কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে।
বেলকা চরের কৃষক আশরাফুল ইসলাম জানান, দিনমজুর, সার, হালচাষ, কীর্টনাশকের দাম দ্বিগুন হাবে বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে। সে কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রাশিদুল কবির জানান, আগের চেয়ে উৎপাদন খরচ একটু বেড়ে গেছে। সে কারণে কৃষকরা লোকসান না গুনতে একটু চড়া দামে দ্রব্যাদি বিক্রি করছে। উপজেলা নিবার্হী অফিসার মোহাম্মদ আল মারুফ জানান, অতিদ্রুত বাজার মনিটরিং করার ব্যববস্থা করা হবে।
পত্রিকা একাত্তর / হযরত বেল্লাল